1. shahalom.socio@gmail.com : admin :
  2. mdjoy.jnu@gmail.com : Admin. :
রবিবার, ২৮ মে ২০২৩, ০৬:৪০ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
শার্শার বেনাপোলে ১৭টি স্বর্ণের বার সহ ১ চোরাকারবারি আটক পটুয়াখালীতে জাতীয় পার্টির নেতা রুহুল আমিন হাওলাদার কর্তৃক অর্থ সহায়তা প্রদান ভোলার গ্যাস ঢাকায় সরবরাহের চুক্তি দক্ষিণাঞ্চলের জনগণের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা; অবিলম্বে বরিশালে গ্যাস সংযোগের দাবিতে বাসদের বিক্ষোভ পটুয়াখালীতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যা হুমকির প্রতিবাদে আলহাজ্ব অ্যাড. আরিফুজ্জামান রনির বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত ঝিকরগাছায় পৃথক জায়গায় একই দিনে দুই গৃহবধূর আত্মহত্যা, অপমৃত্যুর মামলা প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার হুমকি ও কুরুচিপূর্ণ বক্তব্যের প্রতিবাদে ঝিকরগাছায় বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকির প্রতিবাদে পটুয়াখালীতে আওয়ামীলীগের বিক্ষোভ মিছিল পটুয়াখালীতে উপকূলীয় বন বীভাগের উদ্যোগে আন্তর্জাতিক ‘জীববৈচিত্র্য দিবস’ ২০২৩ পালিত পটুয়াখালীতে ভূমিসেবা সপ্তাহ উদ্বোধন পটুয়াখালীর গলাচিপাতে ১৮ পিস ইয়াবা সহ এক ব্যক্তি আটক
দেশের সকল জেলা,উপজেলা ও কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি অবশ্যক।আগ্রহীগন যোগাযোগ করুন।

Www.updatebangladesh0@gmail.com

ফিলিস্তিনে ইহুদি বসতি এলো কিভাবে ও কেন?

  • আপডেট করা হয়েছে বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারী, ২০২০
  • ৭৯৫ বার পড়া হয়েছে

ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের জন্য নতুন পরিকল্পনার কথা ঘোষণা করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।

তবে সবচেয়ে বিতর্কিত অংশ হলো পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বসতিকে অনুমোদন দেয়া।

অন্য বেশিরভাগ দেশ মনে করে এসব বসতি অবৈধ।

তাহলে এরা কারা?

ফিলিস্তিন বিরোধিতা করলে এদের সংখ্যা বাড়ছে কেন?

জাতিসংঘে বেশিরভাগ দেশ বলছে এসব বসতি হয়েছে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করে। এমনকি সরকারিভাবে যুক্তরাষ্ট্রও এর সাথে একমত।

কিন্তু গত নভেম্বরে মিস্টার ট্রাম্প ঘোষণা দেন ইসরায়েলি বসতিকে তিনি আর আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন মনে করেননা।

তবে ট্রাম্পের পরিকল্পনা প্রত্যাখ্যান করেছে ফিলিস্তিন।

কিন্তু অবৈধ হোক আর না হোক, বসতি আছে ও বাড়ছে।

এখানে দেখা যাচ্ছে ১৯৬৭ সালের যুদ্ধের সময় সেখানকার চিত্র কেমন ছিলো।

ইসরায়েলের অংশ নীল ও পশ্চিম তীর হলুদ।

ফিলিস্তিনিরা পশ্চিম তীরকে তাদের ভবিষ্যৎ রাষ্ট্রের অংশ মনে করে। কিন্তু ইসরায়েল যুদ্ধের পর থেকেই সেখানে বসতি বাড়াচ্ছে।

 

সত্তর, আশি ও নব্বিইয়ের দশকে বহু বসতি স্থাপন করেছে ইসরায়েল।

গত বিশ বছরে তাদের জনসংখ্যাও দ্বিগুন হয়েছে।

সেখানে পানি ও বিদ্যুৎ সেবা দিচ্ছে ইসরায়েল।

তাদের সুরক্ষা দেয় ইসরায়েলি সেনারা।

 

স্যাটেলাইট থেকে নেয়া চিত্রে দেখা যায় সময়ের সাথে সাথে কিভাবে বসতিগুলো বেড়েছে।

২০০৪ সালে গিভাট জাইভ বসতিতে দশ হাজারের মতো মানুষ ছিলো, আর এখন আছে সতের হাজার। এখন পশ্চিম দিকে আরও বাড়ছে।

বাড়ছে নতুন বাড়ি, উপাসনালয় ও শপিং সেন্টার।

বসতিগুলো নানা আকারের।

কিছু আছে যেখানে কয়েকশ মানুষ বাস করে।

সবচেয়ে বড়গুলোর একটিতে ৭৩ হাজার ৮০ জন বাস করে।

গত পনের বছরে তাদের সংখ্যা তিনগুণ হয়েছে।

 

ট্রাম্পের নতুন পরিকল্পনার অংশ হিসেবে আগামী চার বছর আর কোনো বসতি হওয়া উচিত নয়।

তবে নতুন স্থাপনা না হলেও সেটেলারদের সংখ্যা বাড়বেই উচ্চ জন্ম হারের কারণে।

গড়ে ইসরায়েলি নারীদের এখন সাতটির বেশি সন্তান।

এমনিতেই ইসরায়েলে জন্ম হার ৩.১।

আর দখলকৃত এলাকার বসতিগুলোতে সেটি আরও বেশি।

অন্যদিকে ফিলিস্তিনিদের মধ্যে জন্ম হার কম।

এর প্রভাব পড়বে মোট জনসংখ্যাতেও।

সেখানে বসতি করা হচ্ছে সেটিকে ফিলিস্তিনিরা তাদের ভবিষ্যৎ রাষ্ট্রের অংশ মনে করে।

তারা মনে করে বসতিগুলো সরাতে হবে তাদের রাষ্ট্রের জন্য।

সংবাদটি শেয়ার করুন

কমেন্ট করুন

আরো সংবাদ পড়ুন